অক্টোবর - ২০১৩ টার্মের রেজাল্ট বিশ্লেষণ
*************************
AMIE ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পূর্ণ ভিন্ন ধাঁচের ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশুনা। এখানে মাত্র ১৬ টি কোর্সে পাশ করতে হয়, সময় সর্বনিম্ন ২ বছর থেকে সর্বচ্চ ১৫ বছর। অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং এ যেখানে ৪০-৪৫ টি থিওরি কোর্স পড়তে হয়, ২১-২৪টি ল্যাব কোর্স কমপ্লিট করতে হয়, ৫-৬ ক্রেডিটের ২ টি প্রজেক্ট বা থিসিস কমপ্লিট করতে হয়, ৪-৫ টি ভাইভা পাশ করতে হয়, সর্বনিম্ন ২০৮০ ঘণ্টা ক্লাসে ব্যয় করতে হয় এবং পাশ করতে হয় ৪০০০ মার্কস!!! সেখানে এএমআইই তে মাত্র ১৬ টি কোর্স পড়তে হয়, প্রাকটিক্যাল কোর্স নাই, কোন প্রোজেক্ট বা থিসিস নাই, ক্লাসের জন্য ২,০৮০ ঘণ্টা তো দূরের কথা ১ ঘণ্টাও ব্যয় করতে হয় না, সেই সময়টা নিজে অতিরিক্ত স্টাডি করতে পারে, অথবা চাকুরী করতে পারে, বছরের দুটি সেমিস্টারে ইচ্ছামতো যেকোনো সংখ্যক (এক থেকে আটটি) পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা যায় এবং পাস করতে হয় মাত্র ১৬০০ মার্কস!!! এই সকল আপাত দৃষ্টিতে অনেক সহজ একটি ডিগ্রি কোর্স, কিন্তু বাস্তব দৃষ্টিকোন থেকে অনেক কঠিন!!! পাশের হার ১.২৯% এর কাছাকাছি!!! গত OCTOBER-২০১৩ SEMISTER এ সারা বাংলাদেশ থেকে মাত্র ২৯ জন শিক্ষার্থী এএমআইই কমপ্লিট করতে পেরেছে!!! আর মাত্র ৩৭ জন শিক্ষার্থী সেকশন-এ কমপ্লিট করতে পেরেছে!!! রেজাল্ট এর অবস্থা তো আরও শোচনীয় !!! সারা বাংলাদেশের মধ্যে ফার্স্ট হয়েছেন রাম প্রসাদ মল্লিক (S/42565) আর তিনি পেয়েছেন জিপিএ ৩.০৯ এবং এবং সেকেন্ড হয়েছেন আনোয়ার হোসেন (M/14830) আর তিনি পেয়েছেন জিপিএ ৩.০৭!!! উল্লেখ্যঃ, সারা বাংলাদেশে সেকশন-বি তে ফার্স্ট ক্লাস প্রাপ্ত শিক্ষার্থী মাত্র তিন জন (৩.০০ বা তার উপরে কিন্তু ৩.৫০ এর নিচে), সেকেন্ড ক্লাস প্রাপ্ত শিক্ষার্থী সাত জন (২.৭৫ বা তার উপরে কিন্তু ৩.০০ এর নিচে) এবং বাকি ১৯ জন থার্ড ক্লাস (২.৭৫ এর নিচে)!!! আর সেকশন-এ এর রেজাল্ট এর তো আরও ভয়াবহ অবস্থা!!! সারা বাংলাদেশে সেকশন-এ তে ফার্স্ট ক্লাস প্রাপ্ত শিক্ষার্থী মাত্র দুই জন (৩.০০ বা তার উপরে কিন্তু ৩.৫০ এর নিচে), সেকেন্ড ক্লাস প্রাপ্ত শিক্ষার্থী তিন জন (২.৭৫ বা তার উপরে কিন্তু ৩.০০ এর নিচে) এবং বাকি ৩২ জন থার্ড ক্লাস (২.৭৫ এর নিচে) !!!! সর্বচ্চ জিপিএ পেয়ে সারা বাংলাদেশের মধ্যে ফার্স্ট হয়েছেন মোঃ রবিউল ইসলাম (S/52648) আর তিনি পেয়েছেন জিপিএ 3.13!!! এবং সেকেন্ড হয়েছেন ইমরান হোসেন (S/53229) আর তিনি পেয়েছেন জিপিএ 3.06!!! অক্টোবর-২০১৩ সেমিস্টার এ সারা বাংলাদেশ এএমআইই তে সব মিলিয়ে ২১০০ এর উপর শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে, এবং প্রতি সেমিস্টার এই ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীর সংখ্যা এর কাছাকাছি থাকে । অর্থাৎ পাশের হার ১.২৯% এর কাছাকাছি !!! তাহলে আপাত দৃষ্টিতে অনেক সহজ একটি ডিগ্রি কোর্স, বাস্তব দৃষ্টিকোন থেকে অনেক কঠিন কেন ? কেন এত কমসংখক শিক্ষার্থী এএমআইই কমপ্লিট করছে ? কেন এএমআইই এর রেজাল্ট এর এই দুরাবস্থা ? অল্পকিছু সফল, বাকি গুলোর বিফলতার কারন কি?
এএমআইই শিক্ষার্থীদের ফেল করার সবচেয়ে বড় কারণ হলো, ভাল গাইডবই বা হ্যান্ডনোট এর দুষ্প্রাপ্যতা । বাংলাদেশে এর আগে ভাল গাইডবই কেন, কোন কোর্সের উপর হ্যান্ডনোট খুঁজে পাওয়াটাই ছিল দুষ্কর !!! বিভিন্ন ইন্ডিয়ান রাইটারদের বই ফলো করা হয় এএমআইই তে, কিন্তু তা থেকে এ+ পাবার মত বা ভাল রেজাল্ট করার মত প্রশ্ন কমন পাওয়া ছিল নিতান্তই সৌভাগ্যের ব্যাপার !!! হ্যা, পাশ করার মত প্রশ্ন কমন পাওয়া যেত, কিন্তু বর্তমান চাকুরীর বাজারে শুধু টেনেটুনে পাশ করে কি আর গ্রহণযোগ্যতা মেলে ? “এস এম তালহা জুবায়েদ” রচিত “এএমআইই ইঞ্জিনিয়ারিং ফিজিক্স” আর “বেসিক ফ্লুয়িড মেকানিক্স” কোর্স দুইটির উপর যে গাইড বই দুইটি বের হয়েছে, তা বাংলাদেশে এই প্রথম!!! এই দুইটা গাইড বই থেকে যথাক্রমে ৯৭ ও ১০২ মার্কস এর প্রশ্ন হুবহু কমন পড়েছে ! এছাড়া “পাওয়ার স্টেশন”, “পাওয়ার প্ল্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারিং”, “পাওয়ার সিস্টেম এনালাইসিস”, “হ্যান্ডবুক অফ ইঞ্জিনিয়ারিং মেকানিক্স”, “গাইডবুক অফ ইঞ্জিনিয়ারিং মেকানিক্স”, “থার্মাল ইঞ্জিনিয়ারিং”, “এলিমেন্টারি ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং” এবং “প্রপারটিজ এন্ড মেকানিক্স অফ ম্যাটেরিয়ালস” এর গাইডবই থেকে ৯০-১০০ মার্কস এর প্রশ্ন প্রতিটি পরীক্ষায় কমন পড়ছে, যা আপনার এএমআইই এর বিভিন্ন কোর্সে পাশের পাশাপাশি ভাল মার্কস প্রাপ্তিকে অনেক খানি সহজ করে তুলছে । এটা এএমআইই শিক্ষার্থীদের জন্য অবশ্যই খুশির খবর, কারন ভাল রেজাল্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান এই গাইডবই সমূহের মধ্যে আছে। আর গাইডবইসমূহ ভাল মত পড়তে পারলে প্রশ্ন কমন নিয়ে বা এ+ নিয়ে দুশ্চিন্তা করার প্রয়োজন হবে না বলেই আমার বিশ্বাস। এএমআইই বাংলাদেশে সেই পাকিস্তান আমল থেকে চালু আছে, কিন্তু আজ পর্যন্ত এএমআইই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশুনাকে সহজ করে তোলার জন্য কেউ এগিয়ে আসেননি, আসতে চাননি। কেউ কোন বই বা গাইডবই লেখেননি, বাংলাদেশে গাইডবই লিখে এএমআইই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশুনাকে সহজ করার এমন বিকল্প চিন্তা ভাবনা করার মত লোকের অভাব নেই, অভাব আছে সেগুলি বাস্তবায়ন করার মত লোকের। অনেকে এএমআইই এর কোচিং খুলে দিব্যি টাকা কামাই করে যাচ্ছে বহু বছর ধরে, হাতে লেখা, ভুলে ভরা বহু বছর আগের হ্যান্ডনোট দিয়ে তারা তাদের কাজ চালিয়ে নিচ্ছেন, গৎবাধা কয়েকটা বিগতবছরের প্রশ্ন এবং উত্তর সংবলিত ভুলে ভরা অস্পষ্ট হ্যান্ডনোট শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দিয়ে তারা তাদের দায়িত্ব শেষ করছে । আর শিক্ষার্থীদের কোন উপায় নেই, গৎবাঁধা পড়াশুনা করে পরীক্ষার হলে গিয়ে, প্রশ্নের প্যাটার্ন দেখে কিছুটা হতাশ হয়ে খাতা কেটে দিয়ে পরের বার আবার পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কোনমতে টেনেটুনে পাশ করে পরের কোর্স শুরু করে। এভাবেই ১৬ টি কোর্সে পাশ করে কোনমতে ২.৭৫-২.৫০ বা তার আশেপাশে রেজাল্ট করে তাতেই খুশি !!!
ভাল বই আমাদের পড়ার আগ্রহ বাড়িয়ে তোলে, এ বিষয়ে বোধহয় মৃত মানুষও আপত্তি করবে না। এএমআইই তে প্রশ্নকর্তাগণ কোন জায়গা থেকে যে প্রশ্ন করেন, তা একমাত্র তারা এবং মহান আল্লাহ মাবুদ জানেন। ইন্ডিয়ান রাইটারদের বই পড়ে কোন প্রশ্নের উত্তর কোন অংশটুকু হবে, কোন কোন প্রশ্ন পড়বে, কোন কোন অংক প্র্যাকটিস করবে, সেটি বুঝে ওঠা সম্ভব হয়ে ওঠে না অনেকের ক্ষেত্রেই। তবু, অনেক কষ্টে প্রস্তুতি নেওয়ার পর পরীক্ষার হলে কমন না পেলে এএমআইই পড়ার আগ্রহ থাকবে কি? অধিকাংশ শিক্ষার্থীই হতাশ হয়ে যায়, আর এএমআইই পড়াশুনার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। ভাল গাইডবই থাকলে পড়ার আগ্রহ বাড়বে বলেই আমার বিশ্বাস। ভাল গাইডবই এএমআইই-ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যাদের মেধা, সময় আর আগ্রহ আছে, তারা যদি এএমআইই-এর উপরে গাইডবই লিখতে এগিয়ে আসে তাহলে, সবার জন্যই সেটা মঙ্গলজনক। তবে, আমরা সবাই তো আর গাইড বই লিখতে পারবো না, কিন্তু বাংলাদেশে কেউ এগিয়ে আসলে, আমরা তাকে এগিয়ে যেতে সহযোগিতা করতে পারি। এভাবেই এএমআইই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশুনা একদিন অনেক সহজ হয়ে উঠবে...
@ কেন এএমআইই রেজাল্ট এর এমন দুরাবস্থা? এএমআইই-তে অনেক অসুবিধা আছে, এই ডিগ্রী অর্জনের পথে অনেক প্রতিবন্ধকতা আছে যার কিছু সিস্টেমের সৃষ্টি , আর কিছু নিজেদের সৃষ্টি !!!! নিজেদের সৃষ্ট কিছু প্রতিবন্ধকতা এখানে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো , যাতে শিক্ষার্থীরা সেসকল প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করে এগিয়ে যেতে পারেঃ
১. প্রথম প্রতিবন্ধকতাঃ পড়াশুনা-থেকে নিজেকে কিছুদিন দূরে সরিয়ে রাখা আবার অল্পকিছু দিনের জন্য মনোযোগ দিয়ে পড়াশুনা করা, পুনরায় পড়াশুনা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়া !!! কোন কাজে সফলতার পূর্বশর্ত হলো, নিরবিচ্ছিন্নভাবে সেই কাজে লেগে থাকা । আপনার অসুখ হয়েছে , সেটা সারাতে ১ মাস ওষুধ খেতে হবে, এখন আপনি যদি ৩ দিন ওষুধ খেয়ে ৩ দিন রেস্ট নেন, ৩ দিন পর আবার অল্পকিছু দিন ওষুধ খেয়ে আবার কিছু দিন বাদ দেন, ফলাফল কি হবে ??? রোগ কখনই সারবে না ! আমাদের এ এম আই ই লেখাপড়ার ক্ষেত্রেো একই ঘটনা ঘটে । অল্পকিছু দিন পড়াশুনা করার পর অধিকাংশ শিক্ষার্থীই, পড়াশুনা থেকে "অবসর" নেন, আবার কিছুদিন পর যখন মনে হয় পড়তে হবে , তখন আবার অল্প কিছু দিন পড়াশুনা চালিয়ে যান । ধারাবাহিকভাবে পড়াশুনা করা এ এম আই ই কমপ্লিট করার জন্য অনেক বেশি প্রয়োজনীয় ।
২. দ্বিতীয় প্রতিবন্ধকতাঃ অন্যকারো সহযোগিতা নিতে ইতস্তত করা ! এই সমস্যা কিছুটা আর্থিক, কিছুটা মানসিক, কিছুটা পারিপার্শ্বিক । অনেক শিক্ষার্থীর পক্ষে অর্থ খরচ করে প্রাইভেট পড়া বা কোচিং করা কিছুটা অসম্ভব, তখন সমস্যাটা আর্থিক , যখন শিক্ষার্থীরা আর্থিক সামর্থ্য থাকার পরও কারো কাছে প্রাইভেট পড়তে, বা কোন কোচিং এ কোচিং করতে অনীহা প্রকাশ করে , তখন , সেটা সমস্যাটা মানসিক । আর যখন শিক্ষার্থীদের আর্থিক সামর্থ্য থাকার পাশাপাশি মানসিক ইচ্ছা থাকার পরও ভাল শিক্ষক, বা কোচিং না থাকার কারনে প্রস্তুতি নিতে সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে, তখন সমস্যাটা পারিপার্শ্বিক । বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৩,৭১৫ জন এ এম আই ই শিক্ষার্থী আছে যারা এ এম আই ই - তে নিয়মিত শিক্ষার্থী (যারা বছরে কমপক্ষে ১ টি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছে, তাদেরকে নিয়মিত শিক্ষার্থী ধরা হয়) । এদের মধ্যে ৫% এর সমস্যা আর্থিক, ৭০% এর সমস্যা মানসিক এবং ২৫% এর সমস্যা পারিপার্শ্বিক !!! সেসকল শিক্ষার্থীর সমস্যা, আর্থিক , তাদের সমস্যা সাময়িক । তাই, এই সাময়িক সমস্যা কাটিয়ে সেই শিক্ষার্থী খুব সহজেই এ এম আই ই কমপ্লিট করতে পারবে । এমন সমস্যার মুখোমুখি কোন শিক্ষার্থী থাকলে, আমি সেই শিক্ষার্থীকে তার এ এম আই ই পাশ করার জন্য প্রয়োজনীয় গাইডবই"সম্পূর্ণ বিনামুল্যে" পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করবো । রাজশাহীতে হলে আমি সেই সকল শিক্ষার্থী বা শিক্ষার্থীদেরকে "সম্পূর্ণ বিনামুল্যে" কোচিং করাবো । কিন্তু যে সকল শিক্ষার্থীর সমস্যা, মানসিক , তাদের পক্ষে এ এম আই ই কমপ্লিট করা আগামী ১০ বছরেও সম্ভব নয় । আর পারিপার্শ্বিক সমস্যার মুখোমুখি শিক্ষার্থীরা তাদের সমস্যা , তার নিজেরাই সমাধান করতে পারবে বলে আশা করা যায় ।
৩. তৃতীয় প্রতিবন্ধকতাঃ একে অপরের সাথে যোগাযোগ রক্ষা না করা এবং নিজেরা সংঘবদ্ধ হতে না পারাঃ এ এম আই ই শিক্ষার্থীদের নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ খুবই কম । এবং এ এম আই ই শিক্ষার্থীরা কখনই সংঘবদ্ধ হতে পারে না !!! বুয়েট , রুয়েট , চুয়েট , কুয়েট সহ যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নিজেরা "গ্রুপ স্টাডি" করে , নিজেদের নলেজটাকে অন্যদের সাথে শেয়ার করে, নিজেদের পড়াশুনা সংক্রান্ত সমস্যা, গ্রুপ স্টাডি তে নিজেরাই আলোচনা করতে করতে সমাধান করে । যেকোনো কাজে সফলতার অন্যতম শর্ত হলো, " কার্যকরভাবে অন্যদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করা " । এটি শিক্ষার্থীকে শিখতে হবে, যে, কিভাবে , অন্যের সাথে কার্যকরভাবে যোগাযোগ করা যায় ।
৪. চতুর্থ প্রতিবন্ধকতাঃ দৃঢ় মানসিকতার অভাব ! যেকোনো কাজে সফল হওয়ার ক্ষেত্রে , দৃঢ় মানসিকতা অনেক বেশি ভুমিকা রাখে । এ এম আই ই শিক্ষার্থীরা কখনই দৃঢ় মানসিকতা নিয়ে পড়াশুনা করতে সক্ষম হয় না । "একটি নির্দিষ্ট কোর্স যেভাবেই হোক , এই সেমিস্টার এ পাশ করবেই", এমন মানসিকতা খুব কম সংখ্যক শিক্ষার্থীরই আছে । সবার মাঝে "দেখা যাক, কি হয় " এমন মনোভাব ! এই সেমিস্টার এ পাশ করলে করলাম, না হলে সামনের বার আবার পরীক্ষা দিবো , এমন মানসিকতা অধিকাংশ শিক্ষার্থীর মধ্যে কাজ করে , যা এ এম আই ই পাশ করার ক্ষেত্রে অনেক বড় একটি প্রতিবন্ধকতা ।
৫. পঞ্চম প্রতিবন্ধকতাঃ অর্থ খরচে অনীহা !!! এ এম আই ই শিক্ষা্থীদের মধ্যে অর্থ খরচে বেশ অনিহা দেখা যায় , সেই সমস্যা এতটাই প্রকট যে, সেটার ফলাফলে তাদের অধুরা এ এম আই ই ডিগ্রী অধুরাই থেকে যায় !!! প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়য়ে EEE তে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এ বিএসসি বা বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে সবমিলিয়ে কমপক্ষে ৩ লক্ষ্ ৮৪ হাজার টাকা ব্যয় করতে হয় , ভালো বিশ্ববিদ্যালয় যেমন আহসানউল্লাহ্ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মত মান সম্মত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে ৫ লক্ষ থেকে সাড়ে ৫ লক্ষের মত খরচ হয় । অনেক শিক্ষার্থী প্রাইভেট ভার্সিটি গুলোতে বিপুল পরিমাণ টাকা দিয়ে ডিগ্রী সার্টিফিকেট কিনতে রাজি কিন্তু এ এম আই ই কমপ্লিট করার জন্য ৫০-৬০ হাজার টাকা খরচ করতে রাজি নয় !!! । এ এম আই ই তে ১৬টি কোর্সে পাশ করার প্রয়োজন হয় , সেক্ষেত্রে যদি প্রত্যেকটি কোর্সের জন্য টিউশন ফি ৩,০০০ টাকা করেও দিতে হয় তবু ৪৮ হাজার টাকার বেশি লাগবে না !!! অধিকাংশ শিক্ষার্থী এই পরিমাণ অর্থ খরচ করে কোচিং করতে দ্বিধায় পরে যায় !!! তারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়য়ে এক সেমিস্টার এ ৪৫ হাজার টাকা দিতে প্রস্তুত , কিন্তু সম্পূর্ণ এএমআইই ডিগ্রী অর্জনের জন্য , সম পরিমাণ অর্থ খরচ করতে প্রস্তুত নয় !!!
কিছু সমস্যা যেগুলোর জন্য সিস্টেম দায়ী, শিক্ষার্থী নয়, সেগুলো এখানে আলোকপাত করা হলোঃ
@ ১. সুনির্দিষ্ট কোন ক্লাস নাই বিধায় এএমআইই কমপ্লিট করা অনেক কঠিন হয়ে দাড়ায়। সম্পূর্ণ ইংরেজি মিডিয়াম এ পড়াশুনা, নতুন জিনিস, নতুন পদ্ধতি, শিক্ষক ছাড়া, ক্লাস ছাড়া কমপ্লিট করাটা অনেক কঠিন হয়ে দাড়ায়।
@ ২. বিভিন্ন শিক্ষার্থী বিভিন্ন জায়গায় কোচিং করে বা প্রাইভেট পড়ে, কিন্তু মানসম্মত শিক্ষকের প্রচণ্ড অভাব বিধায় প্রস্তুতি নেওয়া অগোছালো থেকে যায়, কোনমতে ৫০-৬০ মার্কের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে পরীক্ষার হলে গিয়ে ২৫-৩০ মার্কের উত্তর করে চলে আসতে বাধ্য হয়।
@ ৩. নির্দিষ্ট কোর্সের উপর নির্ভুল ও মানসম্মত হ্যান্ডনোট এর অভাব এএমআইই কমপ্লিট না করতে পারার সবচেয়ে বড় কারন। একজন চাকুরি জিবির পক্ষে নোট তৈরি করে পড়াশুনা করা যেমন অসম্ভব তেমনি ভাল হ্যান্ড নোট ছাড়া বা ভাল গাইড বই ছাড়া এএমআইই কমপ্লিট করা অসম্ভব ।
@ ৪. এএমআইই-এর সিলেবাস ভিত্তিক লেখা বইয়ের অভাব এএমআইই কমপ্লিট না করতে পারার আরেকটি বড় কারন। ভারতের এএমআইই সিলেবাস এর ভিত্তি করে লেখা বই বাংলাদেশের এএমআইই শিক্ষার্থীরা পড়ে থাকে, তাতে ৪০-৫০ মার্কের প্রশ্নের উত্তর করার মত সামর্থ্য তৈরি হয়, যদি বাংলাদেশের এ এম আই ই এর সিলেবাস অনুযায়ী বই বা গাইড বই থাকতো তাহলে প্রশ্ন কমন পাওয়ার পরিমান তা বাড়ত। পাশের হার এবং ভাল রেজাল্ট এর পরিমানটাও বাড়ত বলেই আমার বিশ্বাস।
@ ৫. কার্যকরভাবে অন্যের সংগে যোগাযোগ করতে পারা সফলতার পূর্বশর্ত, কিন্তু এএমআইই শিক্ষার্থীদের মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ এর অভাব খুবই প্রকট। যারা পাশ করে বের হয়ে যায়, তাদের সাথে তো যোগাযোগ করাটা বর্তমান শিক্ষার্থীদের কাছে চাঁদে যাবার মতই ব্যাপার !!! আর যারা এএমআইই পড়ছেন, তাদের মধ্যে অন্যদের সাথে যোগাযোগ করতে একটা অনিহা পরিলক্ষিত হয়। এছাড়া ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন থেকে কারো সম্পর্কে কোন তথ্য প্রাপ্তি সম্ভব হয়ে ওঠে না। যার ফলে, অতিত, বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ শিক্ষার্থীদের মধ্যে COMMUNICATION GAP রয়েই যায় যা এএমআইই কমপ্লিট না করতে পারার আরেকটি বড় কারন বলে আমি মনে করি।
@ ৬. এএমআইই কমপ্লিট না করতে পারার আরেকটি কারন হলো, পরিকল্পনাহীন ভাবে পড়াশুনা করা। অধিকাংশ এএমআইই শিক্ষার্থীর –ই তার নিজের পড়াশুনা নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোন পরিকল্পনা নেই, আর এএমআইই কমপ্লিট না করতে পারার এটা আরেকটি বড় কারন। এএমআইই কমপ্লিট করার জন্য ১৫ বছর সময়সীমা থাকায় অনেকটা পরিকল্পনাহিনতা কাজ করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে, কিছুটা গা ছাড়া ভাব !!! যদি এমন হতো, নির্দিষ্ট সংখ্যক বিষয় নির্দিষ্ট সময়ে পরীক্ষা দিতে হবে, তাহলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে পরিকল্পনা অনুযায়ী নিয়মিতভাবে পড়াশুনা করার মানসিকতা তৈরি হতো, যা এএমআইই কমপ্লিট করার জন্য অপরিহার্য।
@ ৭. অধিকাংশ শিক্ষার্থী এএমআইই কমপ্লিট না করতে পারার আরেকটি কারন হলো এএমআইই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশুনাকে সিরিয়াসলি না নিয়ে ঢিলেঢালা ভাবে পড়াশুনা করা । পরীক্ষা দিতেই হবে এমন “ন্যূনতম সাবজেক্ট সংখ্যা” নির্দিষ্ট নয় বলে আরামপ্রিয় বাঙালি এএমআইই শিক্ষার্থীরা মেধা থাকা সত্ত্বেও পরিশ্রম করে না।
@ ৮. পরীক্ষায় অংশগ্রহণ নিজের ভুল ভ্রান্তি সংশোধন এবং নিজের প্রস্তুতি যাচাই করার সুযোগ দেয়। কিন্তু অনুরুপ পরীক্ষায় অংশগ্রহনের সুযোগ না থাকায় অধিকাংশ শিক্ষার্থী নিজের প্রস্তুতির অবস্থা যাচাই না করেই মূল পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে বাধ্য হয়।
@@@ সংক্ষেপে বলা যায়, “সুপরিকল্পনার সাথে মানসম্মত গাইডবই বা টেক্সটবই অনুসরন করে নিয়মিত ক্লাস ও অনুরুপ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ, এএমআইই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশুনা-টাকে সিরিয়াসলি নিয়ে নিয়মিতভাবে পড়াশুনা-র মাধ্যমেই আপনি অর্জন করতে পারেন এএমআইই ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি”@@@
A.M.I.E. পাসের স্বপ্নকে কখনোই জলাঞ্জলি দিবেন না, হাল ছাড়বেন না !!!
By S M Talha Jubaed on Tuesday, December 3, 2013 at 12:56pm
এক লোক সমুদ্রের পাশে একটি পাহাড়ের গুহায় ঘুড়ে বেড়াচ্ছিল। ঘুড়তে ঘুড়তে সে একসময় একটি প্লাস্টিকের ব্যাগ দেখতে পায় যার মধ্যে ছিল অনেকগুলো শুকনো মাটির বল। কি মনে করে লোকটি ব্যাগ নিয়ে সৈকতের পাশ দিয়ে হাঁটা শুরু করলো আর ব্যাগ থেকে একটি করে বল বের করে সমুদ্রের পানিতে ছুড়ে ফেলতে লাগলো। এসময় একটি বল তার হাত থেকে পড়ে ফেটে যায়, সে দেখতে পায় মাটির বলটির মধ্যে মূল্যবান পাথর রোদ লেগে ঝিকমিক করছে।এবার সে তারাতারি বাকি বলগুলো ভাঙতে লাগলো আর প্রতিটার মধ্যেই মূল্যবান পাথর পেলো। তার কাছে ২০টির মতো বল ছিল। এবার সে আফসোস করতে লাগলো যে সে এতক্ষন প্রায় ৩০-৪০ টির মতো বল পানিতে ছুড়ে ফেলেছে, সে যদি আরেকটু আগে জানতে পারতো।
আমরা মানুষগুলাও এরকম। আমরা একজন মানুষের দিকে তাকাই, তার বাইরের আবরণটিই খালি দেখতে পাই। হয়তো তাকে খুব আকর্ষনীয় মনে হয় না। আমরা তখন তাকে অন্য কোন দেখতে সুন্দর বা জনপ্রিয় কারো থেকে কম গুরুত্বপূর্ণ মনে করি।আমরা কখনো তার ভেতরে লুকানো সৌন্দর্য বা গুণ খুজে দেখতে যাই না। আমরা যদি সময় দেই তাহলে দেখতে পাবো সবার মধ্যেই মূলুবান রত্নের মত অমূল্য কিছু আছে।
আর তাই, রয়েল ইঞ্জিনিয়ারিং একাডেমী, সকল এএমআইই শিক্ষার্থীকেই "গুরুত্বপূর্ণ" মনে করে, সবার মাঝেই নতুন সম্ভাবনার আলো খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করে ।
রয়েল ইঞ্জিনিয়ারিং একাডেমী, “বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং” লেভেলের ক্লাস সুবিধা প্রদানকারী একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যেখানে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাশকৃত শিক্ষার্থীরা “বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং” লেভেলের বিভিন্ন কোর্সের ক্লাসসুবিধা গ্রহন করে থাকে । একজন ডিপ্লোমা প্রকৌশলী, ডিপ্লোমা পাশের পর ডুয়েট, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রীতে পড়াশুনার সুযোগ পেয়ে থাকে। এই ৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেসকল ডিপ্লোমা প্রকৌশলী ভর্তির সুযোগ পায় না, সেসকল শিক্ষার্থী “ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি)” কর্তৃক ১৯৪৭ সাল থেকে পরিচালিত “বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এর সমমানের ডিগ্রী প্রোগ্রাম, এ.এম.আই.ই”-তে ভর্তির মাধ্যমে “বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার” হওয়ার সুযোগ গ্রহন করে থাকে । এ.এম.আই.ই ডিগ্রী প্রোগ্রামের সেমিস্টার পরীক্ষাসমূহ বুয়েট, রুয়েট, চুয়েট এবং কুয়েটে অনুষ্ঠিত হয়, পরীক্ষার প্রশ্নপত্র এবং উত্তরপত্র মূল্যায়ন সবকিছুই হয় বুয়েটের শিক্ষকদের মাধ্যমে । এ.এম.আই.ই-তে কোন ক্লাসের সুযোগ নেই, শুধুমাত্র প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ এপ্রিল এবং অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে সেমিস্টার এর পরীক্ষা গ্রহন করে থাকে। ক্লাস ছাড়া শিক্ষার্থীদের জন্য এ.এম.আই.ই কমপ্লিট করা নিতান্তই অসম্ভব, আর তাই, প্রতিটি কোর্সে ক্লাস সুবিধা প্রদান করার জন্যই ROYAL ENGINEERING ACADEMY (REA), নামের ইঞ্জিনিয়ারিং একাডেমী তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর এর ১৬ তারিখ থেকে । বর্তমানে "রয়েল ইঞ্জিনিয়ারিং একাডেমী"-তে এএমআইই-এর যেসকল কোর্সে ক্লাস করার সুযোগ আছে, সেগুলো নিচে দেওয়া হলোঃ
1. HEAT & THERMODYNAMICS
2. OPTICS
3. ELECTRICITY & MAGNETISM
4. WAVE, OSCILLATION & SOUND
5. APPLIED THERMODYNAMICS
6. THERMAL ENGINEERING
7. ELEMENTARY ELECTRICAL ENGINEERING
8. ELEMENTARY ELECTRONICS
9. ELECTRICAL MACHINES
10. TRANSMISSION & DISTRIBUTION OF ELECTRICAL POWER
11. SEMICONDUCTOR DEVICES
12. NETWORK ANALYSIS
13. MEASUREMENT & INSTRUMENTATION
14. CONTROL SYSTEM
15. BASIC ELECTRICAL ENGINEERING
16. TELECOMMUNICATION ENGINEERING
17. MICROWAVE ENGINEERING
18. ADVANCED ELECTRONICS
19. ELECTROMAGNETIC THEORY
20. SWITCHGEAR & PROTECTIVE DEVICES
21. POWER STATION
22. POWER PLANT ENGINEERING
23. POWER SYSTEM ANALYSIS
24. HEAT AND MASS TRANSFER
25. ENGINEERING MECHANICS
26. MACHINE DESIGN
27. MANUFACTURING PROCESS
28. THEORY OF MACHINE
29. MACHINE TOOLS
30. REFRIGERATION AND AIR-CONDITIONING
31. INSPECTION & QUALITY CONTROL
32. AUTO-MOBILE ENGINEERING
33. FLUID MECHANICS & MACHINERIES
34. PRODUCTION PLANNING AND CONTROL
35. INSTRUMENTATION & CONTROL ENGINEERING
36. STRENGTH OF MATERIALS
37. GEODESY
38. ENGINEERING DRAWING
39. ENGINEERING MATERIALS
40. STRUCTURAL ANALYSIS
41. REINFORCED CONCRETE STRUCTURES
42. STRUCTURAL DESIGN
43. SOIL MECHANICS & FOUNDATION
44. STEEL STRUCTURES
45. HYDROLOGY
46. HIGHWAY ENGINEERING
47. RAILWAY AND AIRPORT ENGINEERING
48. SANITARY & WATER SUPPLY ENGINEERING
49. TECHNIQUES & MANAGEMENT OF BUILDING CONSTRUCTION
50. IRRIGATION, FLOOD CONTROL & DRAINAGE
51. DOCK & HARBOUR ENGINEERING
52. APPLIED CHEMISTRY
53. UNIT OPERATION PRACTICES
54. INDUSTRIAL STOICHIOMETRY
55. PROCESS DESIGN
56. HEAT, MASS & MOMENTUM TRANSFER
57. CHEMICAL ENGINEERING THERMODYNAMICS
58. KINETICS & REACTOR DESIGN
59. MATHEMATICAL AND COMPUTATIONAL METHODS IN CHEMICAL ENGINEERING
60. CORROSION
61. CHEMICAL ENGINEERING ECONOMICS & MANAGEMENT
62. FUEL TECHNOLOGY
63. FERTILIZER, PULP AND PAPER TECHNOLOGY.
64. PROCESS CONTROL
65. NATURAL GAS & REFINERY ENGINEERING
66. PROPERTIES & MECHANICS OF MATERIALS
67. SCIENCE OF MATERIALS
68. INDUSTRIAL ADMINISTRATION & MANAGEMENT
69. DIFFERENTIAL & INTEGRAL CALCULUS
70. MATRICES & DIFFERENTIAL EQUATIONS
71. VECTORS & FOURIER SERIES
72. NUMERICAL ANALYSIS
*** আগামী বছর (২০১৪ সাল) এর মধ্যে ঢাকা, খুলনা, গাজীপুর এবং চট্টগ্রাম-এ "রয়েল ইঞ্জিনিয়ারিং একাডেমী"-র শাখা স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে । বর্তমানে (২০১৩- ডিসেম্বর) শুধুমাত্র রাজশাহীতে "রয়েল ইঞ্জিনিয়ারিং একাডেমী"-র শিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে ।
একজন এএমআইই শিক্ষার্থী আমাকে ফোন করেছিলেন, যার স্বপ্ন আছে, পিএইচডি করার, বুয়েটের ডিগ্রী অর্জন করার, ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ার !!! আমি সেই শিক্ষার্থীর অনুমতি না নিয়ে নাম প্রকাশ করছি না, কিন্তু এত বড় স্বপ্ন আপনাদের আর কারও আছে আপনার মনে যদি স্বপ্ন থাকে, সেই স্বপ্নকে বাস্তব রুপদানের জন্য পরিশ্রম করার মানসিকতা যদি থাকে, আর যদি মনে থাকে দৃঢ়বিশ্বাস যে আপনি পারবেন আপনার স্বপ্নকে বাস্তব রুপ দিতে, তবে জেনে রাখুন, আপনি পারবেনই !!! সেই সকল "পরিশ্রমী স্বপ্নবিলাসী"-দের পাশে আমি ছিলাম সবসময়, থাকবো সবসময় ... সবাই বড় স্বপ্ন দেখেন, কিছু মানুষ তাদের সেই স্বপ্নটাকে নিজেই গলা টিপে হত্যা করেন। আবার কিছু মানুষ সেই স্বপ্নটাকে লালন করেন,পরিচর্চা করেন জীবনের কঠিনতম বিপদের মুহূর্তলোতেও।
যারা সচেতন ভাবে আশাবাদী থাকেন যে তাদের স্বপ্ন একদিন পূরন হবেই,বিপদের মেঘ তাদের জন্যেই কেটে যায়,সাফল্যের সূর্যটা তাদের জন্যেই হেসে ওঠে। জীবনে কখনো স্বপ্ন দেখা আর আশা করা এই দুটো জিনিস ছাড়তে হয় না। অন্যথায় জীবনের কণ্টকাকীর্ণ পথগুলো পাড়ি দেওয়া খুব কষ্টকর হয়ে যায়। আশায় বুক বেঁধে স্বপ্ন দেখতে দেখতে আপনার লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যান। সাফল্য আপানার কাছে ধরা দিবেই। ব্যর্থতা হলো জীবনের অংশ। আপনি যদি ব্যর্থ না হণ, তবে আপনি শিখবেন না। আপনি যদি না শেখেন, তবে উন্নতিও করতে পারবেন না। আমাদের স্বপ্নের পরিধি অনেক, বিস্তৃতি অনেক, স্বপ্নের প্রতি ভালবাসাও অনেক। আমরা বারবার স্বপ্নভঙ্গের বেদনায় ভাসি, কাঁদি তারপর আবার নতুন করে স্বপ্নের বীজ বুনি, স্বপ্নের পাখা উড়াই দিগন্ত থেকে দিগন্তে। এ জন্যেই আমরা মানুষ, এ জন্যেই আমরা বারবার স্বপ্নভঙ্গের বেদনার পরেও স্বপ্নপুরনের আনন্দে মাততে পারি। এএমআইই পাশের স্বপ্নপূরণের আনন্দে আমরাও আপনাদের সঙ্গী হতে চাই ...আপনি যদি উড়তে না পারেন তবে দৌড়ান,যদি দৌড়াতে না পারেন তবে হাঁটুন,যদি হাঁটতে না পারেন তবে হামাগুড়ি দিন।যদি হামাগুড়ি দিতে না পারেন,তবে অন্তত মনের জোরে সামনে আগানর চেষ্টা করুন ।যেভাবেই সম্ভব হয়, সামনে আগানো অব্যাহত রাখুন।থেমে যাওয়া কোন জীবনের অর্থ হতে পারে না। তাই, A.M.I.E. পাসের স্বপ্নকে কখনোই জলাঞ্জলি দিবেন না, হাল ছাড়বেন না !!!
এস এম তালহা জুবায়েদ
ফাউন্ডার এন্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর
রয়েল ইঞ্জিনিয়ারিং একাডেমী, রাজশাহী
বিএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (অধ্যয়নরত)
ইউনিভার্সিটি অফ রাজশাহী
গ্রাজুয়েশন ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ইন ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং (এএমআইই-অধ্যয়নরত)
ইমেইলঃ s_m_talha_jubaed@engineer.com
Hotline: +088-01911-088 706
ROYAL ENGINEERING ACADEMY-আগামী এপ্রিল মাসের ১১ তারিখে মেকা-কন্টেস্ট এর আয়োজন করতে যাচ্ছে, যা আপনাদের সকলেরই জানা । মেকা - কন্টেস্ট এ ভালো প্রস্তুতির জন্য আপনাকে ইঞ্জিনিয়ারিং মেকানিক্স কোর্সের উপর প্রস্তুতি গ্রহন করতে হবে ভালোভাবে । সকল প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা, রুয়েট, চুয়েট, কুয়েট এবং ডুয়েট ১ম, ২য় , ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থীরা এবং এএমআইই এর নতুন , পুরাতন , বা পাশ করে যাওয়া শিক্ষার্থীরা মেকা-কন্টেস্ট এ অংশগ্রহন করতে পারবেন । মেকা-কন্টেস্ট এর প্রশ্ন হবে ."VECTOR MECHANICS FOR ENGINEERS 10TH EDITION-BEER & JHONSTON" থেকে । তাই, হাতে থাকা ৭৯ দিন ভালোভাবে কাজে লাগান ... আপনার বন্ধু-বান্ধবদেরকে সাথে নিয়ে যোগ দিতে পারেন মেকা-কন্টেস্ট এ আর জিতে নিতে পারেন ৪২,০০০ সমমূল্যের পুরষ্কার !!! আপনার আশপাশের শিক্ষার্থীদেরকে মেকা-কন্টেস্ট সম্পর্কে জানান, এবং যোগ দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করুন ।
মেকানিক্স অলিম্পিয়াড এবং ম্যাথ-অলিম্পিয়াডের ফেসবুক লিংকঃ
https://www.facebook.com/events/214477445402677/?source=1
*****************************
মেকানিক্স অলিম্পিয়াড এবং ম্যাথ অলিম্পিয়াডঃ
*****************************
এএমআইই ইঞ্জিনিয়ারিং এ ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাথমেটিক্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিং মেকানিক্স কোর্সে প্রচুর অনুশীলন ছাড়া পরীক্ষায় ভাল মার্কস অর্জন করা নিতান্তই অসম্ভব । প্রচুর অনুশীলন এবং শিক্ষার্থীদের মাঝে এএমআইই পরীক্ষার পূর্বে অনুরূপ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে নিজের প্রস্তুতি যাচাই-এর পাশাপাশি নিজের দুর্বলতাসমূহ সংশোধন করার জন্য এক্সপার্টদের সাহচর্য লাভের সুযোগ নিয়ে রয়েল ইঞ্জিনিয়ারিং একাডেমীতে আগামী এপ্রিলে শুরু হতে যাচ্ছে মেকানিক্স অলিম্পিয়াড এবং ম্যাথ অলিম্পিয়াড যা এখন থেকে বছরে দুইবার অনুষ্ঠিত হবে । ম্যাথ অলিম্পিয়াড এবং মেকানিক্স অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হবে প্রতি বছর এপ্রিল এবং অক্টোবরের ১ম ও ২য় শুক্রবার এবং সারা বাংলাদেশের সকল শিক্ষার্থী এই উন্মুক্ত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাবে।
২০১৪ সালের প্রথম ম্যাথ অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হবে আগামী এপ্রিল মাসের ৪ তারিখ শুক্রবার এবং মেকানিক্স অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হবে ১১ এপ্রিল শুক্রবার । মেকানিক্স অলিম্পিয়াড হবে ২০০ মার্কসের এবং ৬ ঘণ্টার ২টি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে সকল শিক্ষার্থীকে । দুটি পরীক্ষায় প্রাপ্ত মার্কসের ভিত্তিতে বিজয়ী নির্বাচন করা হবে । এএমআইই এর ইঞ্জিনিয়ারিং মেকানিক্স এর সিলেবাসের উপর ভিত্তি করে ২টি পরীক্ষা গ্রহন করা হবে এবং প্রশ্নপত্র হবে বিগত বছরের এএমআইই পরীক্ষার অনুরূপ । মেকানিক্স অলিম্পিয়াডের জন্য বিশেষ সহায়ক বই “ENGINEERING MECHANICS-for Mechanics Olympiad”-সংগ্রহ করতে পারবেন রয়েল ইঞ্জিনিয়ারিং একাডেমী থেকে । এই বইটি একই সাথে মেকানিক্স অলিম্পিয়াড এবং এএমআইই এর ইঞ্জিনিয়ারিং মেকানিক্স এর প্রস্তুতিতে সহায়ক বই হিসেবে কাজে লাগবে । ম্যাথ অলিম্পিয়াডের ক্ষেত্রেও সকল পদ্ধতি একই ।
*********************************************
মেকানিক্স অলিম্পিয়াড এবং ম্যাথ অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহন কেন করবেন ?
*********************************************
১/ হাজার হাজার এএমআইই শিক্ষার্থীদের মাঝে আপনার ইঞ্জিনিয়ারিং মেকানিক্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাথমেটিক্স-এ আপনার দক্ষতা কেমন, সেটা যাচাই করতে পারবেন ।
২/ বাংলাদেশের প্রচুর সংখ্যক এএমআইই শিক্ষার্থীদের সাথে পরিচিত হতে পারবেন । পুরাতন শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময় করতে পারবেন । তাদের শিক্ষাজীবনে প্রাপ্ত মুল্যবান অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারবেন ।
৩/ ইঞ্জিনিয়ারিং মেকানিক্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাথমেটিক্স এ আপনার প্রস্তুতি আরও ভাল করার জন্য এবং পরীক্ষায় ভাল মার্কস তোলার জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষা-সামগ্রী সংগ্রহ করার সুযোগ পাবেন ।
৪/ এএমআইই ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা-ব্যবস্থায় সহজে পাশ করা এবং ভাল রেজাল্ট করার কৌশল সহ এএমআইই পাশের পর উচ্চ শিক্ষা লাভের কৌশল জানতে পারবেন ।
৫/ এএমআইই এর ১৬টি কোর্সে পাশের জন্য প্রয়োজনীয় গাইডবই এবং টেক্সটবই সহ বিগতবছরের প্রশ্নাবলী এবং সিলেবাস সংগ্রহ করতে পারবেন অত্যন্ত সহজে এবং সুলভ মূল্যে ।
৬/ যেকোনো প্রতিযোগিতা, মানুষের শেখার এবং জানার আগ্রহ বাড়িয়ে দেয় । মেকানিক্স অলিম্পিয়াড আপনাকে সেই স্পৃহা তৈরি করবে বলেই আমরা বিশ্বাস করি ।
৭/ মেকানিক্স অলিম্পিয়াড এবং ম্যাথ-অলিম্পিয়াডের জন্য সর্বমোট ৪২,০০০ টাকা বা সমমূল্যের পুরস্কার থাকছে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের জন্য ।
৮/ সকল শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে সকালের নাশতা, দুপুরের খাবার এবং বিকালের নাশতার ব্যবস্থা । রাজশাহীর বাইরের শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে রাতে থাকার ব্যবস্থা। ঢাকা, খুলনা থেকে রাজশাহীতে ট্রেনের মাধ্যমে খুব সহজেই সরাসরি যাতায়াত করা যায় । চট্টগ্রাম এবং সিলেট থেকে ঢাকা হয়ে রাজশাহীতে আসা যায় ট্রেন এবং বাসের মাধ্যমে । সারা দেশের সাথে রাজশাহীর সড়ক এবং রেল যোগাযোগ বেশ উন্নত এবং সহজতর এবং আরামদায়ক ।
৯/ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নিজেদের জ্ঞানকে প্রমানের সুযোগ পাবে মেকা-কন্টেস্ট এর মাধ্যমে ।
১০/ রয়েল ইঞ্জিনিয়ারিং একাডেমী-র স্থায়ী ক্যাম্পাসের (২০১৭ সাল থেকে) স্থায়ী শিক্ষক (বেতন নুন্যতম
৪৫,০০০ টাকা ) নিয়োগের ক্ষেত্রে মেকা-কন্টেস্ট এবং ম্যাথ-কন্টেস্ট এর বিজয়ীদেরকে দেওয়া হবে অগ্রাধিকার!
১১/ "রয়েল কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি"-র শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রেও এই কন্টেস্টসমূহের বিজয়ীদেরকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে ।
১২/ ৩০০ এর অধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে পুরস্কারের প্রাইজমানি দ্বিগুণ হবে । অর্থাৎ ৪২,০০০ টাকা প্রাইজ মানি-র পরিবর্তে দেওয়া হবে ৮৪,০০০ টাকার প্রাইজমানি !!!
***************************************
মেকানিক্স অলিম্পিয়াড এবং ম্যাথ অলিম্পিয়াডের পুরস্কারসমূহঃ
***************************************
প্রথম পুরস্কারঃ দশহাজার টাকা বা সমমূল্যের পুরস্কার ।
দ্বিতীয় পুরস্কারঃ পাঁচ হাজার টাকা বা সমমূল্যের পুরস্কার ।
তৃতীয় পুরস্কারঃ তিন হাজার টাকা বা সমমূল্যের পুরস্কার ।
চতুর্থ পুরস্কারঃ দুই হাজার টাকা বা সমমূল্যের পুরস্কার ।
পঞ্চম পুরস্কারঃ ১ হাজার টাকা বা সমমূল্যের পুরস্কার ।
*** এছাড়াও ৮০% মার্কস এর অধিক মার্কস প্রাপ্ত সকল শিক্ষার্থীকে বিশেষ পুরস্কার প্রদান করা হবে ।
*** ৩০০ জন এর অধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে পুরস্কারের প্রাইজমানি দ্বিগুণ হবে । অর্থাৎ ৪২,০০০ টাকা প্রাইজ মানি-র পরিবর্তে দেওয়া হবে ৮৪,০০০ টাকার প্রাইজমানি !!!
********************************************
মেকানিক্স অলিম্পিয়াড এবং ম্যাথ অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহন এর যোগ্যতাঃ
********************************************
১/ সকল এএমআইই শিক্ষার্থী মেকানিক্স অলিম্পিয়াড এবং ম্যাথ-অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের যোগ্য । সেকশন-এ পাশ করে সেকশন-বি তে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরাও অংশগ্রহণ করতে পারবেন । রয়েল ইঞ্জিনিয়ারিং একাডেমী-র শিক্ষার্থী ছাড়াও বাংলাদেশের যেকোনো জেলার যেকোনো বিভাগের যেকোনো সেন্টারের এএমআইই শিক্ষার্থী এবং এএমআইই শিক্ষাব্যবস্থার সাথে জড়িত যে-কেউ এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করতে পারবেন ।
২/ মেকানিক্স অলিম্পিয়াডে সকল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করতে পারবেন ।
৩/ রুয়েট, বুয়েট, চুয়েট , কুয়েট এবং ডুয়েট ১ম, ২য়, ৩য় বর্ষে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন মেকানিক্স অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের জন্য ।
**************
আবেদনের নিয়মাবলীঃ
**************
১/ বিকাশের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ ৫০০ টাকা জমা দিতে হবে “+088-01911-088706”-এই নাম্বারে । আপনি মোবাইল ব্যাংকিং, ব্র্যাক ব্যাংক অথবা ডাচবাংলা ব্যাংকের মাধ্যমেও রেজিস্ট্রেশন ফি জমা দিতে পারবেন।
২/ নিচের ফরমেটে এসএমএস এর মাধ্যমে আপনার নাম রেজিস্ট্রেশন করুনঃ
REG<SPACE>NAME_OF_THE_APPLICANT<SPACE>NAME_OF_THE_OLYMPIAD<SPACE>CONTACT_NO<SPACE>bKASH_NUMBER
এবং পাঠিয়ে দিন “+088-01911-088706”-এই নাম্বারে ।
৩/ ফিরতি এসএমএস এ পেয়ে যাবেন আপনার রেজিস্ট্রেশন নাম্বারটি । রেজিস্ট্রেশন নাম্বার এর ম্যাসেজটি সংরক্ষণ করুন এবং অলিম্পিয়াডের দিন এই ম্যাসেজটিই হবে আপনার আইডি ।
**************************************
ম্যাথ অলিম্পিয়াডে এবং মেকানিক্স অলিম্পিয়াডের অনুষ্ঠানসূচিঃ
**************************************
09:00 am – 09:30 am = > REGISTRATION.
09:30 am – 10:00 am = > BREAKFAST.
10:00 am – 01:00 pm = > MECHANICS OLYMPIAD-PART-I.
01:00 pm – 02:00 pm = > LAUNCH AND PRAYER.
02:00 am – 05:00 pm = > MECHANICS OLYMPIAD-PART-II.
05:00 pm – 05:30 pm = > SAND-WITCH AND COFFEE BREAK.
05:30 pm – 06:00 pm = > SEMINAR ON A.M.I.E.
06:00 pm – 06:30 pm = > RESULT AND PRIZE GIVING CEREMONY.
**********************
কিছু গুরুত্বপূর্ণ তারিখ ও সময়সূচীঃ
**********************
ম্যাথ অলিম্পিয়াডের তারিখ ও সময়ঃ 04/04/2014 সকাল ৯ টা
মেকানিক্স অলিম্পিয়াডের তারিখ ও সময়ঃ 11/04/2014 সকাল ৯ টা ।
ম্যাথ অলিম্পিয়াডে আবেদনের শেষ তারিখঃ 28/03/2014
মেকানিক্স অলিম্পিয়াডে আবেদনের শেষ তারিখঃ 04/04/2014
*****************************************
SYLLABUS FOR MECHANICS OLYMPIAD & MATH OLYMPIAD:
*****************************************
*** VECTOR MECHANICS FOR ENGINEERS STATICS & DYNAMICS 10TH EDITION WRITER: BEER & JHONSTON
*** A.M.I.E SYLLABUS FOR ENGINEERING MATHEMATICS
******************
FOR MORE INFORMATION:
******************
ROYAL ENGINEERING ACADEMY, RAJSHAHI
HOTLINE: +088-01911-088 706
|