এএমআইই পাশ করা সফল প্রকৌশলীদের গল্প-পার্ট-০১
১৯৮২ সালে এইচএসসি পাশ করে সায়েন্টিফিক এসিস্ট্যান্ট-২ পদে যোগ দিয়ে এখন তিনি বাংলাদেশ এটোমিক এনার্জি কমিশনের একজন প্রিন্সিপ্যাল ইঞ্জিনিয়ার !!! এইচএসসি পাশের পর তিনি চাকুরীতে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি ভর্তি হন, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি)-পরিচালিত এএমআইই প্রোগ্রামে । ১৯৮৫ সালে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেন তিনি । ১৯৮৮ সালে সায়েন্টিফিক এসিস্ট্যান্ট-২ থেকে পদোন্নতি পেয়ে হয়ে যান সায়েন্টিফিক এসিস্ট্যান্ট -১ । ৪ বছর পর, ১৯৯২ সালে পদোন্নতি পেয়ে হয়ে যান সাব এসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার । ১৯৯৯ সাল থেকে শুরু হয় একজন "সহকারী প্রকৌশলী" হিসেবে কর্মজীবন । ২০০৫ সালে পদোন্নতি পেয়ে "সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার" পদে অধিষ্ঠিত হন তিনি । ২০১১ সালের ২৬ শে মে তিনি "প্রিন্সিপ্যাল ইঞ্জিনিয়ার" পদে প্রমোশন পান । বাংলাদেশ এটোমিক এনার্জি কমিশনের প্রিন্সিপ্যাল ইঞ্জিনিয়ারের পদ বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের "এসোসিয়েট প্রফেসরের সমমর্যাদার পদ " !!! বর্তমানে তিনি সাভারে
Reactor Operation and Maintenance Unit-এ একজন প্রিন্সিপ্যাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন । একজন সায়েন্টিফিক এসিট্যান্ট থেকে "প্রিন্সিপ্যাল ইঞ্জিনিয়ার "!!! এএমআইই ইঞ্জিনিয়ারিং তাকে প্রকৌশলী হিসেবে নিজেকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করেছে ...
সফল এএমআইই প্রকৌশলীর পরিচয়ঃ
Engr. Md. Aliuzzaman Sarder
Principal Engineer
asardr_13@yahoo.com
Reactor Operation and Maintenance Unit, Savar
Bangladesh Atomic Energy Commission (BAEC)
বাংলাদেশ এটোমিক এনার্জি কমিশন কি?
১৯৭৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠা পরবর্তী বিগত তিন দশকেরও অধিক সময় ধরে দেশের সর্ববৃহৎ বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদী যথাযথ পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে পারমাণবিক গবেষণা ও উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। কমিশনের সার্বিক কর্মকান্ডে মান নিয়ন্ত্রণ ও মান নিশ্চিতকরণ, অত্যাধুনিক পরমাণু চিকিৎসা সেবার মাধ্যমে সর্বস্তরের জনগণ বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাছে এ সেবা পৌঁছে দেয়া, তেজস্ক্রিয়তা ব্যবহারে যথাযথ বিকিরণ নিরোধ ও নিরাপত্তা বিধান করে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সংরক্ষণ, আমদানীকৃত খাদ্যসামগ্রীতে তেজস্ক্রিয়তার গ্রহণযোগ্য মাত্রা নির্ধারণের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্য তথা পরিবেশ সুরক্ষা ও সর্বোপরি পরমাণু প্রযুক্তির ক্ষেত্রে দক্ষ মানব সম্পদ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত। |